বিয়ের আনন্দময় মুহূর্ত নিমেষেই পরিণত হলো বিভীষিকাময় ট্র্যাজেডিতে। উত্তর প্রদেশের সম্বল জেলায় গতকাল শুক্রবার ঘটে গেছে এক হৃদয়বিদারক দুর্ঘটনা। যেখানে প্রাণ হারিয়েছেন একই পরিবারের আটজন। নিহতদের মধ্যে ছিলেন ওই বিয়েরও। এই মর্মান্তিক ঘটনায় গোটা এলাকায় নেমে এসেছে শোকের ছায়া।
উত্তর প্রদেশ রাজ্যের মুজাফ্ফরনগর শহরের ভেতর দিয়ে শিব ভক্তদের কাঁওয়ার যাত্রার সময় এক হিন্দু সংগঠনের সদস্যরা সেখানকার এক ধাবায় কাজ করা ব্যক্তিকে তাঁর ধর্মীয় পরিচয় যাচাই করতে প্যান্ট খুলতে বলেন। এতে পুরো এলাকায় উত্তেজনা দেখা দেয়। বন্ধ হয়ে যায় ধাবাটি।
খোঁজ মিলেছে মেঘালয়ে মধুচন্দ্রিমা করতে গিয়ে নিখোঁজ হওয়া সেই নববধূ সোনমের। তবে, নিখোঁজ নয়, তিনিই ছিলেন বর রাজা রঘুবংশী হত্যার মূলহোতা এবং এতদিন আত্মগোপনে ছিলেন। আজ সোমবার, এমনটাই জানিয়েছে পুলিশ। ভারতীয় সংবাদমাধ্যম এনডিটিভি জানিয়েছে এ তথ্য।
৩২ বছর বয়সী সীমা হায়দার পাকিস্তানের সিন্ধু প্রদেশের জ্যাকবাবাদের বাসিন্দা। তিনি সন্তানদের নিয়ে করাচির বাড়ি থেকে ২০২৩ সালের মে মাসে নেপাল হয়ে ভারতে আসার জন্য রওনা হন। স্থানীয়রা পুলিশকে জানালে সেই বছরের জুলাই মাসে সংবাদের শিরোনামে উঠে আসেন সীমা।